স্টাফ রিপোর্টারঃ- বিদ্যালয় প্রাঙ্গনে আলোচনা সভা, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আত্মার মাগফিরাত কামনায় দোয়া ও কেক কেটে যথাযোগ্য মর্যাদায় রোববার সকাল ১১টায় বন্দরের মদনপুর রহমানিয়া উচ্চ বিদ্যালয়ে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৯৯তম জন্মবার্ষিকী ও জাতীয় শিশু দিবস উদযাপন করা হয়েছে। উক্ত অনুষ্ঠানে অত্র স্কুলের প্রধান শিক্ষক মুহাম্মদ বদরুল আলমের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে অত্র স্কুলের ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি আলহাজ্ব আব্দুল হাই ভূঁইয়া, বিশেষ অতিথি হিসেবে অত্র স্কুলের ম্যানেজিং কমিটির অভিভাবক সদস্য ইকবাল হোসেন ভূঁইয়া, অভিভাবক সদস্য এবং বন্দর থানা আওয়ামী লীগের প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক আলহাজ্ব হাবিবুর রহমান মিয়া উপস্থিত ছিলেন। তাছাড়া এসময় অত্র স্কুলের সহকারি প্রধান শিক্ষক আলহাজ্ব গোলাম রব্বানী ও আবুল খায়ের খন্দকার, স্কুলের অন্যান্য শিক্ষক-শিক্ষিকাবৃন্দ সহ অসংখ্য শিক্ষার্থীরা উক্ত অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন। দোয়ার প্রাক্কালে এক সংক্ষিপ্ত বক্তৃতায় প্রধান অতিথি আলহাজ্ব আব্দুল হাই ভূঁইয়া তার বক্তব্যে বলেন যে, ‘বঙ্গবন্ধু ও বাংলাদেশ দুইটি নাম একি সুতায় গাঁথা। এ মহান নেতার জন্ম না হলে হয়ত আমরা স্বাধীনতার স্বাদ পেতামনা। বাংলাদেশ নামে একটি স্বাধীন দেশ পাওয়া সম্ভব হতনা। তিনি ৭ই মার্চ ১৯৭১ সালে তৎকালীন রেইসকোর্স ময়দানে যে ভাষণ দিয়েছিলেন মূলত সেটাই ছিল বাঙ্গালীর মুক্তির সনদ ও স্বাধীনতার ঘোষণা। চক্রান্তকারী ও স্বাধীনতা বিরোধী শক্তিরা এই মহান নেতার জন্মদিন পালন করার কর্মসূচি বন্ধ করে দিয়েছিল। ২০০৮ সাল থেকে আবারও এ দিবস পালন করা শুরু হয়েছে। সবাইকে বঙ্গবন্ধুর মত আদর্শবান হতে হবে এবং তার মত দেশকে ভালবাসতে হবে ও দেশপ্রেমিক হতে হবে। আসুন আমরা বঙ্গবন্ধুর আদর্শ থেকে শিক্ষা নিয়ে সুশিক্ষা অর্জন করি এবং মানুষের মত মানুষ হিসেবে নিজেদের আত্মপ্রতিষ্ঠিত করি’।